June 28, 2024, 12:26 am

সংবাদ শিরোনাম
রংপুর বিভাগের সমবায় কর্মকর্তা ও সমবায়ী কর্তাদের নৈরাজ্যে কোটি কোটি টাকা লোপাট-দিশেহারা সাধারণ সমবায়ী গোয়াইনঘাটে হাফেজ্জী হুজুর রহঃ সেবা ফাউন্ডেশনের ঢেউটিন বিতরণ কুড়িগ্রামের ভুরুমারীতে ভিনদেশী রঙের দুই সন্তানকে নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় বাবা মা নরসিংদীর চাঞ্চল্যকর কান্তা হত্যার পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী মামুনকে গ্রেফতার করলো রৌমারী থানা পুলিশ পটুয়াখালীতে ১ হাজার ২’শত কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে ৬ হাজার নারিকেল চারা বিতরন সান্তাহার পৌরসভার ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা সান্তাহার পৌরসভার ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা পার্বতীপুরে ৩দিন ব্যাপি কৃষি মেলার শুভ উদ্বোধন ও বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ পার্বতীপুরে পাট উৎপাদনকারী কৃষকদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন উখিয়ায় প্রাইভেটকারসহ ২৫ হাজার ৮’শ ইয়াবা নিয়ে চালক আটক

মেয়ে নিয়ে পালিয়ে বিয়ে কি বৈধ?

অনলাইন ডেস্কঃ-

বিয়ে আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত ও হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। ইসলামি শরিয়তের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিধান বিয়ে। আদর্শ পরিবার গঠন, চারিত্রিক অবক্ষয় রোধ ও ধর্মীয় এবং সামাজিক স্বীকৃতিতে মানুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের অনুপম এক হাতিয়ার বিয়ে। মুসলিম আইনে বিবাহের আইনগত গুরুত্ব, সামাজিক ও ধর্মীয় মর্যাদা বিশেষভাবে পরিলক্ষিত হয়।

একটি ছেলে ও মেয়ের সংসারধর্ম পালনের লক্ষে, ধর্মীয় ও সামাজিক সুরক্ষা দিতেই বিবাহ প্রথার জন্ম। মুসলিম আইন অনুযায়ী বিয়ে হলো একটি দেওয়ানি চুক্তি (কনট্রাক্টচুয়াল অ্যাগ্রিমেন্ট ফর সিভিল ন্যাচার)। কিন্তু, অনেকে তরুণীকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করে থাকেন। এভাবে বিয়ে করা যাবে কি?

ইসলামী শরিয়তে ছেলে এবং মেয়ে দু’জনের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে তোলার একমাত্র পদ্ধতি হচ্ছে বিয়ে। বিয়ের পূর্বে প্রেম-ভালোবাসার সম্পর্ক শরিয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয়।

হজরত মুহাম্মদ (সা.) দ্ব্যর্থহীনকন্ঠে ঘোষণা করেছেন, বিবাহ আমার সুন্নত। যে আমার সুন্নত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমাদের দলভুক্ত নয়। (সুনানু ইবনি মাযাহ, হাদিস নং-১৯১৯)  রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘অভিভাবক ছাড়া বিয়ে সংঘটিত হয় না।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১১০১; আবু দাউদ, হাদিস : ২০৮৩)

বিশিষ্ট আলেম ড. মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ জানান, বিয়েতে অবশ্যই মেয়ের অভিভাবকের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। পরবর্তীকালে যদি অভিভাবক মানে, তাহলে বিয়ে বৈধ হয়েছে। তবে, অভিভাবকের অমতের কারণে প্রথমে যে বিয়েটা হয়েছে, সেটা অবৈধ ছিল। এটা নিয়ে সন্দেহ নেই। পরে অভিভাবক অনুমোদন দেওয়ার পর বিয়ে বৈধ হয়েছে।

এসব নিয়ে আসলে আমাদের ভাবা উচিত। কারণ, যে পরিবার আমাদের বড় করল, লালন-পালন করল, তাদের মত না নিয়েই আমরা বিয়ে করে ফেললাম। এমন বিয়েতে নানারকম সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এমনকি এমন বিয়ে অনেক সময় টেকে না। তাই আমাদের এসব নিয়ে সচেতন হওয়া উচিত।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর